সোমবার, ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪
spot_imgspot_img

Top 5 This Week

spot_img

Related Posts

১ কোটি ২০ লাখ ডলারের বিনিয়োগ পেয়েছে পাঠাও

ভোক্তা প্রযুক্তি কোম্পানি পাঠাও ১২ মিলিয়ন ডলার বা ১ কোটি ২০ লাখ ডলারের বিনিয়োগ পেয়েছে। এই বিনিয়োগের মধ্য দিয়ে পাঠাও মোট ৫০ মিলিয়ন বা ৫ কোটি ডলারের বেশি তহবিল পেয়েছে। বাংলাদেশের প্রি-সিরিজ বি স্টার্টআপগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ পেয়েছে তারা।

মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক ভেঞ্চারসুকের নেতৃত্বে এই বিনিয়োগ হচ্ছে। এর আগে তারা মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়ায় ‘প্ল্যাটফর্ম বিনিয়োগ’ করেছে। এ ছাড়া অ্যাঙ্কারলেস বাংলাদেশ, ওসাইরিস গ্রুপ, সাউথ এশিয়া টেক, ওপেনস্পেস ভেঞ্চারসসহ অন্যান্য বিনিয়োগকারী এতে অংশ নিয়েছে। খবর বিজ্ঞপ্তি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দুই বছর ধরে পাঠাও লাভজনক প্রতিষ্ঠান। পাঠাও এখন ফিনটেক পরিষেবা সংযুক্তির মাধ্যমে গ্রাহকদের আরও উন্নত সেবা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।

পাঠাওয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ফাহিম আহমেদ বলেন, পাঠাও শুধু ব্র্যান্ড নয়, এটি এখন লাইফস্টাইল। এর মাধ্যমে যেমন শহরের পরিবহন, লজিস্টিকস ও গিগ অর্থনীতি (অস্থায়ী চাকরির প্রাধান্য। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্বল্পমেয়াদি চুক্তিতে স্বতন্ত্র কর্মীদের (ইনডিপেনডেন্ট ওয়ার্কার্স) নিয়োগ দেয়। পূর্ণকালীন কর্মীদের চেয়ে ফ্রিল্যান্সারদের গুরুত্ব বেশি এবং বেশির ভাগ কাজ এই ফ্রিল্যান্সাররাই করেন) পুরোপুরি বদলে গেছে, তেমনি পাঠাওয়ের ফিনটেক উদ্যোগ বাংলাদেশের আর্থিক খাতের দৃশ্যপট বদলে দেবে।

ফাহিম আহমেদ আরও বলেন, পাঠাও ফিনটেকেও অগ্রগতি করেছে। নিয়ে এসেছে ডিজিটাল ওয়ালেট ‘পাঠাও পে’ এবং দেশের প্রথম ও সবচেয়ে বড় ‘বাই নাউ পে লেটার’ সেবা ‘পাঠাও পে লেটার’। পাঠাওয়ের মেশিন লার্নিং পদ্ধতির কারণে ‘পে লেটার’ ইতিমধ্যেই লাভজনক হয়ে উঠেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, পাঠাওয়ের ফিনটেক সেবা ও ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৫০ লাখেরও বেশি তরুণ পেশাজীবী এবং ৫ লাখেরও বেশি প্রযুক্তিভিত্তিক ছোট ব্যবসায়ী আর্থিক সমাধান পাচ্ছেন।

২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে পাঠাও এক কোটিরও বেশি গ্রাহককে সেবা দিয়েছে এবং বাংলাদেশের গিগ অর্থনীতি ও ছোট ব্যবসায় পাঁচ লাখেরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Popular Articles