০৮:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশে গাঁজা ও মাদক কারবারের মূলহোতা ছিলেন জয় শীর্ষক দাবিতে কোনো সংবাদ প্রচার করেনি যমুনা টিভি

সম্প্রতি “দেশে গাঁজা ও মাদক কারবারের মূলহোতা ছিলেন, জয়, দাবি গোয়েন্দা পুলিশের।” শীর্ষক একটি দাবি একটি দাবি বেসরকারি ইলেক্ট্রনিক গণমাধ্যম যমুনা টিভির তথ্যসূত্রে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে জানা যায়, “দেশে গাঁজা ও মাদক কারবারের মূলহোতা ছিলেন, জয়, দাবি গোয়েন্দা পুলিশের।” শীর্ষক তথ্য বা শিরোনামে যমুনা টিভি বা অন্য কোনো সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রকাশ করেনি বরং যমুনা টিভির নামে তৈরিকৃত একটি ব্যাঙ্গাত্মক ফটোকার্ড থেকেই আলোচিত দাবিটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে।

অনুসন্ধানের শুরুতে উক্ত দাবির সূত্র ধরে  যমুনা টিভির ফেসবুক পেজওয়েবসাইট ও ইউটিউব চ্যানেল পর্যবেক্ষণ করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় মাদক কারবারির সাথে জড়িত থাকার বিষয়ে গোয়েন্দা বিভাগের সূত্রে প্রকাশিত এমন কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি।

তবে অনুসন্ধানে Mahdi Mozumder নামক ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ২৭ সেপ্টেম্বর “দেশে গাঁজা ও মাদক কারবারের মূল হোতা ছিলেন জয়, দাবী গোয়েন্দা পুলিশের” শীর্ষক তথ্য বা শিরোনামে যমুনা টিভির ডিজাইন সম্বলিত একটি ফটোকার্ড (আর্কাইভ) খুঁজে পাওয়া যায়। তবে, উক্ত ফটোকার্ডটি মজার ছলে তৈরি করা হয়েছে বলে ফটোকার্ডেই উল্লেখ করা হয়। পরবর্তী সময়ে ফটোকার্ড ব্যতীত শুধু স্ট্যাটাস আকারেও আলোচিত দাবিটি প্রচার করা হয়।

সুতরাং, সজীব ওয়াজেদ জয় মাদক কারবারির সাথে জড়িত থাকার বিষয়ে গোয়েন্দা বিভাগ ও যমুনা টিভির সূত্রে ইন্টারনেটে প্রচারিত তথ্যটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।

About Author Information

পঠিত

বাংলাদেশে চালু হতে যাচ্ছে ‘গুগল পে’

দেশে গাঁজা ও মাদক কারবারের মূলহোতা ছিলেন জয় শীর্ষক দাবিতে কোনো সংবাদ প্রচার করেনি যমুনা টিভি

আপডেট : ০৫:২৪:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

সম্প্রতি “দেশে গাঁজা ও মাদক কারবারের মূলহোতা ছিলেন, জয়, দাবি গোয়েন্দা পুলিশের।” শীর্ষক একটি দাবি একটি দাবি বেসরকারি ইলেক্ট্রনিক গণমাধ্যম যমুনা টিভির তথ্যসূত্রে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে জানা যায়, “দেশে গাঁজা ও মাদক কারবারের মূলহোতা ছিলেন, জয়, দাবি গোয়েন্দা পুলিশের।” শীর্ষক তথ্য বা শিরোনামে যমুনা টিভি বা অন্য কোনো সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রকাশ করেনি বরং যমুনা টিভির নামে তৈরিকৃত একটি ব্যাঙ্গাত্মক ফটোকার্ড থেকেই আলোচিত দাবিটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে।

অনুসন্ধানের শুরুতে উক্ত দাবির সূত্র ধরে  যমুনা টিভির ফেসবুক পেজওয়েবসাইট ও ইউটিউব চ্যানেল পর্যবেক্ষণ করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় মাদক কারবারির সাথে জড়িত থাকার বিষয়ে গোয়েন্দা বিভাগের সূত্রে প্রকাশিত এমন কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি।

তবে অনুসন্ধানে Mahdi Mozumder নামক ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ২৭ সেপ্টেম্বর “দেশে গাঁজা ও মাদক কারবারের মূল হোতা ছিলেন জয়, দাবী গোয়েন্দা পুলিশের” শীর্ষক তথ্য বা শিরোনামে যমুনা টিভির ডিজাইন সম্বলিত একটি ফটোকার্ড (আর্কাইভ) খুঁজে পাওয়া যায়। তবে, উক্ত ফটোকার্ডটি মজার ছলে তৈরি করা হয়েছে বলে ফটোকার্ডেই উল্লেখ করা হয়। পরবর্তী সময়ে ফটোকার্ড ব্যতীত শুধু স্ট্যাটাস আকারেও আলোচিত দাবিটি প্রচার করা হয়।

সুতরাং, সজীব ওয়াজেদ জয় মাদক কারবারির সাথে জড়িত থাকার বিষয়ে গোয়েন্দা বিভাগ ও যমুনা টিভির সূত্রে ইন্টারনেটে প্রচারিত তথ্যটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।